পোস্টগুলি

লিখতে পারি

লিখতে পারি তোমার সর্বস্ব নিয়ে লিখতে পারি এক পৃথিবী লিখতে পারি তোমার সাথে বাস্তবের সামঞ্জস্য রেখে এক চমকানো কাহিনী লিখতে পারি পাতার পর পাতা লিখতে পারি এক কদমে তোমার জীবনকথা লিখতে পারি শুধু তোমাকে নিয়ে রাস্তা থেকে শুরু করে শেষ করবো আকাশ দিয়ে। আকাশের যেমন নেই কোনো ইতি আমার ও লিখার থাকবে নাকো সমাপ্তি। যা খুশি ছবি দাও আমার হাতে লিখা ঝরবে সব কিছুতে ছবিটা যেন হয় শুধু প্রকৃতির তাহলে অদম্য স্রোতে ভাসবে লিখা আমার। 

বৈচিত্র্যময় প্রকৃতি

ছবি
যতই তোমায় দেখি ততই মুগ্ধ আমি, বৈচিত্র্যে ঠাসা আমার এই পৃথিবী। যেমন তার রূপের বাহার, তেমনি ই কারুকার্য তার। তোমার দুর্গমতাই দেবে ঠেলে, মানুষদের মৃত্যুর কোলে। তুমি অনবরত দেখিয়েই চলেছো, আর আমাদের নিয়ে চলেছো দুর্গমতার গভীরে। আমরা মূর্খের মতো ছুটছি সেই রহস্য উদ্ঘাটনে।  P.C- Himalayan Club

প্রকৃতির সাথে

ইস্স যদি পারতেম তোমার সাথে কাটিয়ে দিতে, সারাটা জীবন একান্তে নিভৃতে, যদি পারতেম- তোমার এক পাহাড়ে মাথা রেখে  অন্য পাহাড়ে সারা শরীর ছড়িয়ে দিতে, পৃথিবীর সমস্ত সুখ আসতো আমার মনে, সারা শরীরে দোলা লাগিয়ে। ব্যস্ত এই জীবনে শুধুই সংশয়, আপনজন কে হারানোর সংশয়। তোমার মধ্যে নিমজ্জিত থাকলে , নেই কোনো সংশয় ,নেই কোনো ভয়। তোমার মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে রাখলে, আমার আপন পৃথিবী হবে সুখময়। 

প্রকৃতির সাথে খেলা

এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে যাবো আমি লাফিয়ে লাফিয়ে। এক একটা পাহাড় যেন আমার কিত্ কিত্ খেলার এক একটা ঘর। জমিয়ে খেলবো পাহাড়ের কোলে , খেলবো আমি সূর্যালোকের সাথে। একটা পাহাড় থেকে আরেকটা পাহাড়ে রাখবো আমি পা আমার সময়ে , সূর্যালোক ও পড়বে এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে ঠিক তার খেলার সময়ে। বেশ জমবে সূর্যালোকের সাথে আমার কিত্ কিত্ খেলা টা সকালবেলা তে।

ওই মানুষটা

মানুষটা এক প্রত্যন্ত গ্রামের শিক্ষকমহাশয়, সবসময় আঁকড়ে রাখতো সম্পত্তি বিষয়-আশয়। টাকাপয়সার এক চুল এদিক ওদিক হলে রাগের বাঁধ ভেঙে উঠতো উথলে। মানুষটা কারো তো বাবা ছিল, সব দিক দিয়ে বেশ ভালোই ছিল। পাড়া-পড়শীর কাছে বড্ডো ঢাক বাজাতো ঠিক ই ,নিজেকে গর্বের পোশাকে বেশ সাজাতো। গর্ব ছিল পুত্রসন্তানের, গর্ব ছিল টাকা-কড়ির। ভবিষ্যৎ ভাবতে গিয়ে অতীত টাকে করেছে নয়ছয়, সমস্ত বিলাসিতা আর সুখের শুধুই হয়েছে অপচয়। সুখের ছিল প্রচুর কারণ শোনে নি তখন কারো বারণ ! আজ আফসোস আর হতাশায় মোড়া বার্ধক্যের জীবনটা শুধুই হাতড়াতে থাকে অতীতটা !

প্রকৃতির ডাক

কি রে সত্যি বলছিস থাকবি তুই আমার মধ্যে ? রাখবো তোকে আমার দুই পাহাড়ের মধ্যখানে  আমরা সব্বাই মিলে রাখবো তোকে সযতনে।  পাহাড়ের কোলে সুন্দর ভাবে বিছিয়ে দেব ঘাস,  থেকে যাবি আমার কোলে মাসের পর মাস।  ঘুম পাড়িয়ে দেবো সুমধুর বাতাসে  আর মুড়ে দেব মেঘেদের চাদরে।  এমন সুখ দেখ তো কোথাও পাস্ কি না , দেখ তো আমায় ছেড়ে থাকতে পারিস কিনা ,  চানের সময়ে বৃষ্টি দেব ঢেলে,  বরফ নিয়ে খেলবো তোর সাথে পড়ন্ত বিকেলে।  ভোরের আলোয় রাঙিয়ে দেব তোর মুখখানা।  হাসি খুশি তে প্রাকৃতিকভাবে ভরিয়ে দেব তোর জীবনখানা,  কিন্তু আমায় কখনো ভুলে যেন যাস না।

সম্পর্ক

যতই দিন যায় , সম্পর্কের সুতোগুলো পেঁচিয়ে যায়। প্রাচীন সমাজে নারীদের অবহেলায়, বর্তমান নারীদের এগিয়ে নিয়ে যায়, স্বনির্ভরতার দরজায়। ঘরে ঘরে মেয়েরা চাকুরীরতা, ঘরে বাহিরে মেয়েদের ব্যস্ততা। প্রযুক্তিবিদ্যার উন্নতি, সম্পর্কের বন্ধনের অবনতি। হস্তক্ষেপ যদি হয় মেয়েদের স্বাধীনতায়, সম্পর্কগুলো কেমন যেন গিঁট লেগে যায়। আধুনিক সমাজের নারীরা  বদল দিতে পারে দুনিয়া টা। কয়েকযুগ পরে বদলে যাবে চিত্রটা নারীশাসিত হবে সমাজটা।