পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নারী -পুরুষ

বদলে গেছে যুগ । একটা সময় ছিল যখন ঘরে ঘরে মেয়েরা মেয়েদের মতোই থাকতো ।আর ছেলেরা তাদের শাসিয়ে রাখতো।স্ত্রী মানেই ছিল বাচ্ছার জন্ম দেবে আর রান্না বান্না ,ঘর সামলাবে।পুত্র সন্তানের জন্ম দিলে খুব ই ভালো নয়তো এমন ও হতো যে ওই লোকটি দ্বিতীয়বার বিয়ে করতো শুধুমাত্র পুত্রসন্তানের জন্য।আর দ্বিতীয়বার বিয়ে করার জন্য ওই লোকটির মা ই ইন্ধন দিত। প্রতিটি শাশুড়ি কষ্টের স্বীকার হতো আর সেই কষ্ট একটু হলেও কম হতো যখন সেই শাশুড়ি তার বউমার ওপর ওই একরকম অত্যাচার করতে পারতো। এই যুগে বদলেছে মেয়েরা।ঘরে ঘরে শিক্ষার আলো জ্বলেছে। আজ বোধ হয় একটি মেয়েও শিক্ষার আলো থেকে বন্চিত হয় না,বোধ হয় কোনো মেয়ে কে জোর করে বিয়ে দেওয়া হয় না,কন্যা সন্তানের জন্ম দিলে তাকে বয়কট করাও হয় না বা সেই সন্তানের পিতা দুবার বিয়ে করে না।মেয়েরা ছেলেদের মতো সিগারেট খেতে শিখেছে ,রাত্রে পার্টি করতে শিখেছে,বয়ফ্রেইন্ড এর সাথে শর্ট ড্রেস এ ডিস্কো তে যেতে শিখেছে। এইগুলোই কি উন্নতির পরিচয় ? মেয়েরা বোধ হয় মেয়েদের কে ছোট চোখে দেখে তাইতো আজকাল কার মেয়েরা ছেলেদের ভালো গুন গুলো নিতে গিয়ে খারাপ গুন গুলোকেও নিতে শিখেছে। প্রতিটা মেয়ে আজকাল তুলনা করে বলতে

ভালো থেকো

হাসতে আমি চাই নি, হাসার নেইকো কোনো কারণ। তৃষ্ণা আমার পাই নি- তবুও জল খাই ,নেই কোনো কারণ। শরীর তো খারাপ হয় সকলের, মন খারাপ শুধু পাগলের। শরীরের জন্য তুমি কত খাও ! আর মন কে তুমি কি দাও? সময় ?তাও পাই না এই মন, দুশ্চিন্তার ভিড় অবসর সময়ের কিছুক্ষন। চুপচাপ ঘুম গভীর রাতের- সেই সময় শুধু শরীরের। শরীরকে জাগিয়ে রেখে, মন কে শুধু তাজা রেখে, দেখো সমস্যা কেমন  যায় চলে- ক্রমশ দূরে দূরে। একরাশ চিন্তার ভীড় তোমার আমার মনের গভীর ফেলে দাও ফেলে দাও- সেইসব জঞ্জাল ডাস্টবিনে। ভরিয়ে দাও,রাঙ্গিয়ে দাও- ভালোবাসা আর হাসি তে। মিথ্যে হলেও হাসো, প্রানখুলে হাসো,আরো হাসো। অভিনয় করো হাসার, অভিনয় করো ভালো থাকার, অভিনয় বেশিদিন থাকবে না, জীবন ও থেমে থাকবে না। কোনো একদিন তুমি বুঝবে- সব সমস্যা হাসি মুখে সেদিন তুমি দূর করবে। সেদিন অভিনয় নয়, কবে কখন জীবন হয়ে গেছে এই অভিনয় তুমি বুঝতেও পারবে না। সেইদিন কোনো সমস্যা আর থাকবে না। আজ আমি যা বলছি তোমায়- তুমিও বলবে কিন্তু তারে। ছড়িয়ে দাও এই হাসি চারিদিকে, বপন করো ভালো থাকার বীজ এই ভুবনে।।